মঙ্গলবার, ১৭ মে ২০২২, ১০:৪০ পূর্বাহ্ন
অল নিউজ ডেস্ক : মরক্কোর তরুণ গোলাম ইয়াসিন। প্রায় চার বছর পায়ে হেঁটে ও সাইকেল চালিয়ে ২৮ দেশ পাড়ি দিয়ে অবশেষে পবিত্র হজ করতে মক্কায় এসে পৌঁছেছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা এক ভিডিওতে গোলাম ইয়াসিন বলেন, ২০১৭ সালে তিনি হজের উদ্দেশ্যে সাইকেল নিয়ে বের হন। খবর আরব নিউজের।
চার বছর ধরে তিনি হেঁটে ও সাইকেল চালিয়ে অবশেষে এ বছরের শুরুতে সৌদি এসে পৌঁছান।
সৌদির সাংবাদিক আবদুর রহমান আল মুতায়েরি এ খবর শোনে আভা এলাকায় গিয়ে মরক্কোর ওই যুবকের সঙ্গে দেখা করে তাকে শুভেচ্ছা জানান।
এ সময় তিনি গোলাম ইয়াসিনকে বলেন, আপনি আমাদের অতিথি। আপনার মতো সাহসী তরুণের সঙ্গে দেখা করতে পেরে আমরা আনন্দিত।
সৌদিতে আসার সময় ইয়াসিন তার সাইকেলে করে ২৬ কেজি ওজনের একটি ব্যাগও সঙ্গে এনেছেন। এর মধ্যেই তার রান্না ও রাত কাটানোর তাঁবু ছিল।
সৌদিতে এসে আভা এলায় তাঁবু টাঙিয়ে রাতযাপন করতেন। বহু আশা করে হজ করতে এসেও করোনার কারণে তিনি এ বছর হজ করার সুযোগ পাননি।
তবে তিনি পায়ে হেঁটে প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদের (সা.) স্মৃতিবিজড়িত পবিত্র মক্কা ও মদিনার ঐতিহাসিক স্থানগুলো ঘুরে দেখেছেন। এতেই তার পথের ক্লান্তি দূর হয়ে গেছে বলে সাংবাদিকদের জানান ওই মরক্কোর যুবক। তিনি জানান, সৌদি আরবের মানুষের আতিথেয়তায় তিনি মুগ্ধ।মরক্কোর তরুণ গোলাম ইয়াসিন। প্রায় চার বছর পায়ে হেঁটে ও সাইকেল চালিয়ে ২৮ দেশ পাড়ি দিয়ে অবশেষে পবিত্র হজ করতে মক্কায় এসে পৌঁছেছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা এক ভিডিওতে গোলাম ইয়াসিন বলেন, ২০১৭ সালে তিনি হজের উদ্দেশ্যে সাইকেল নিয়ে বের হন। খবর আরব নিউজের।
চার বছর ধরে তিনি হেঁটে ও সাইকেল চালিয়ে অবশেষে এ বছরের শুরুতে সৌদি এসে পৌঁছান।
সৌদির সাংবাদিক আবদুর রহমান আল মুতায়েরি এ খবর শোনে আভা এলাকায় গিয়ে মরক্কোর ওই যুবকের সঙ্গে দেখা করে তাকে শুভেচ্ছা জানান।
এ সময় তিনি গোলাম ইয়াসিনকে বলেন, আপনি আমাদের অতিথি। আপনার মতো সাহসী তরুণের সঙ্গে দেখা করতে পেরে আমরা আনন্দিত।
সৌদিতে আসার সময় ইয়াসিন তার সাইকেলে করে ২৬ কেজি ওজনের একটি ব্যাগও সঙ্গে এনেছেন। এর মধ্যেই তার রান্না ও রাত কাটানোর তাঁবু ছিল।
সৌদিতে এসে আভা এলায় তাঁবু টাঙিয়ে রাতযাপন করতেন। বহু আশা করে হজ করতে এসেও করোনার কারণে তিনি এ বছর হজ করার সুযোগ পাননি।
তবে তিনি পায়ে হেঁটে প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদের (সা.) স্মৃতিবিজড়িত পবিত্র মক্কা ও মদিনার ঐতিহাসিক স্থানগুলো ঘুরে দেখেছেন। এতেই তার পথের ক্লান্তি দূর হয়ে গেছে বলে সাংবাদিকদের জানান ওই মরক্কোর যুবক। তিনি জানান, সৌদি আরবের মানুষের আতিথেয়তায় তিনি মুগ্ধ।