বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
শিবগঞ্জের শাহাবাজ পুর ইউনিয়নে কমিউনিটি পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে ব্যস্ততার পরিবর্তে অস্তিত্ব টেকানোর লড়াইয়ে মৃৎশিল্পীদের তৈরি বিভিন্ন পণ্য আটপাড়ায় প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ আটপাড়ায় উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি প্রার্থী আলী খানের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন ফুলছড়িতে পিস ফ্যাসিলিটেটর গ্রুপ গঠন বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে রানীশংকৈলে স্বর্ণের খোঁজে দিনরাত ইটভাটার মাটি খুঁড়াখুঁড়ি গোদাগাড়ীতে চাঁদাবাজি মামলায় দুই যুবক গ্রেপ্তার নয়ন খানকে ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চায় শিবগঞ্জ উপজেলাবাসী ঠাকুরগাঁওয়ে রানীশংকৈলে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মাঠে নেমেছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ঠাকুরগাঁও জেলা আইন শৃংখলা কমিটির সভা
হোমিওপ্যাথিক কলেজ গুলোর প্রবিধানমালা প্রণয়ন ও ডিএইচএমএস কোর্সের সমমান?

হোমিওপ্যাথিক কলেজ গুলোর প্রবিধানমালা প্রণয়ন ও ডিএইচএমএস কোর্সের সমমান?

বেসরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (ডিপ্লোমা কলেজ) এর প্রবিধানমালা ২০২৩ খসড়া প্রণয়ন ও পর্যালোচনা এবং অনুমোদনে যা পরবর্তীতে প্রজ্ঞাপন হবে, কোন চক্রান্ত করে হোমিওপ্যাথিক কলেজ গুলোতে নিয়োগ বিধিমালায় যোগ্যতায় ডিএইচএমএস পাস যোগ্যতাধারী হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকদের অধ্যক্ষ/প্রভাষক পদ এর পরিবর্তে কম্পাউন্ডার পদে অন্তর্ভুক্ত করতে চায় কি?
যেমনটি সরকারি কলেজের বিএইচএমএস কৃতরা ও বোর্ডের বিএইচএমএস কৃতরা চক্রান্ত করে সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (কর্মকর্তা ও কর্মচারি) নিয়োগ বিধিমালা ২০১৬ (প্রজ্ঞাপন) এর ৫৩ নং পদ কম্পাউন্ডার এর যোগ্যতা ডিএইচএমএস পাস করেছে। যা ডিএইচএমএস’দের জন্য অবজ্ঞা ও অমর্যাদাকর এবং লজ্জাজনক। প্রজ্ঞাপন সংশোধন ও বাতিলের জন্য মাঠ পর্যায়ে সোচ্চার হওয়া দরকার। বোর্ড কর্তৃপক্ষ/ডিপ্লোমা কলেজ গুলোর শিক্ষকগণ সোচ্চার হওয়া ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া দরকার।
সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (কর্মকর্তা ও কর্মচারি) নিয়োগ বিধিমালা ২০১৬ (প্রজ্ঞাপন) ডিএইচএমএস পাসকৃতদের পদ হলো কম্পাউন্ডার? নিয়োগ বিধিমালা প্রনয়ণে ভূমিকা রেখেছে কলেজ কর্তৃপক্ষ, বোর্ড কর্তৃপক্ষ, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়? বাংলাদেশ গেজেট ৭৪৩৪ পাতায় ৫৩ নং কম্পাউন্ডার পদে যোগ্যত্য ডিএইচএমএস (হোমিওপ্যাথি) পাস? ডিএইচএমএস হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকদেরকে অবমূল্যায়ন করার সাহস পায় কি করে? ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলংকা সহ বিশ্বব্যাপী ডিএইচএমএস পাসকৃতরা মেডিকেল অফিসার/সহকারি মেডিকেল অফিসার, কম্পাউন্ডার নয়!
ডিএইচএমএস তারা কি কম্পাউন্ডার পদের সমতুল্য?
কম্পাউন্ডার (ডাক্তারের সহায়ক; যিনি চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ঔষধ প্রস্তুত করেন)।
কম্পাউন্ডারদের কর্তব্য হলো চিকিৎসকদের সহায়তা করা৷ ভারতে কম্পাউন্ডারদের নিয়োগ করা হয় যারা স্টেট কাউন্সিল দ্বারা পরিচালিত ফার্মাসিস্ট কোর্সে পাস করেছে। ডিএইচএমএস পাস রেজিস্টার্ড ডাক্তাররা কম্পাউন্ডার হিসাবে কাজ করতে পারে না।
সেই কোন যুগে মিকচার প্রথায় চিকিৎসা দেওয়া হতো সেখান থেকেই সরকারি ডিসপেনসারিগুলোতে কম্পাউন্ডার পদের সৃষ্টি।  compounder ও dispensary শব্দদ্বয় সমার্থক। যে স্থানে বা রুমে ঔষধ তৈরি করে রোগীকে দেওয়া হয় সেটাই  dispensary আর যিনি ঔষধ নির্দিষ্ট অনুপাতে মিশিয়ে রোগীকে দেন তিনিই তো Compounder. তাহলে বাসি যুগের পদ, পদবি, পরিচিতি বহাল রাখা আমাদের কর্তৃপক্ষের চিন্তা চেতনার দৈন্য প্রমাণ করে না কি?
সাধারণত ডাক্তারের সঙ্গে যিনি সহযোগী হিসেবে কাজ করেন তাকে কম্পাউন্ডার বলা হয়ে থাকে এবং বর্তমান সময়ে অনেক মানুষ রয়েছেন যারা ডাক্তারের সাথে সহায়তাকারী হিসেবে কাজ করে থাকেন। তবে বর্তমান সময়ে চিকিৎসা সেবায় বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন আসার কারণে এই কম্পাউন্ডার বিষয়টি উঠে যাওয়ার পর্যায় চলেছে। ডাক্তারের সহায়তাকারী হিসেবে আপনারা যদি কাউকে মনে করে থাকেন তাহলে অনেক সময় ডাক্তারের সঙ্গে নার্স এরা কাজ করে থাকেন এবং তাদেরকে অনেকে কম্পাউন্ডার বলে বিবেচিত করে থাকেন। কিন্তু নার্স সম্পূর্ণ আলাদা একটি টার্ম অথবা নার্স সম্পূর্ণ আলাদা একটা পেশার নাম। সময় সাপেক্ষে অথবা পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে অনেক সময় ডাক্তারদের নার্সেরা সহায়তা প্রদান করে থাকে এবং এক্ষেত্রে তাদেরকে কম্পিউটার বলা যাবে না। তাই কম্পাউন্ডার হলো সেই ব্যক্তি যিনি ডাক্তারের সঙ্গে সব সময় থাকেন এবং ডাক্তার যে ধরনের চিকিৎসার জন্য ব্যবস্থাপত্র তৈরি করেন অথবা প্রেসক্রিপশন তৈরি করেন সেই প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওষুধ তৈরি করা হলো তার প্রধান কাজ। এক্ষেত্রে বর্তমান সময়ে এ ধরনের সিস্টেম বন্ধ হওয়ার উপক্রম বলে এই টার্ম উঠে যেতে চলেছে। আগের দিনে যখন গ্রামে গ্রামে ডাক্তারেরা তাদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করত তখন সেই ডাক্তারের সঙ্গে একজন ব্যক্তিকে রাখা হতো যিনি ডাক্তারের চিকিৎসা পত্র অনুযায়ী ব্যবস্থাপত্র দেখে নিয়ে সে অনুযায়ী ওষুধ প্রস্তুত করতো এবং এক্ষেত্রে অনেক সময় হোমিওপ্যাথি অথবা অ্যালোপ্যাথিক সিস্টেমে কাজগুলো চলত। বর্তমান কম্পাউন্ডার এর পরিবর্তে ফার্মাসিস্ট পদ চলে এসেছে। রোগীরা ফার্মেসী হতে চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী রোগীকে ফার্মাসিস্ট ঔষধ প্রদান করে থাকে।
সর্বাগ্রে বা আগে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন (প্রস্তাবিত) জাতীয় সংসদে উল্থাপন ও পাস করার ব্যবস্থা করতে হবে, তারপর বেসরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (ডিপ্লোমা কলেজ) এর প্রবিধানমালা ২০২৩ খসড়া পর্যালোচনা ও অনুমোদন করতে হবে।
নতুন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন জাতীয় সংসদে পাস করার পর দেখতে হবে বেসরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ গুলো কোন কর্তৃপক্ষ আইনে নিয়ন্ত্রণ করবে হোমিওপ্যাথিক বোর্ড না কাউন্সিল না স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর? যেহেতু বোর্ড কাউন্সিলে রুপান্তর হবে। তারপর পাসকৃত হোমিওপ্যাথি আইনের বিধান অনুযায়ী বেসরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ প্রবিধানমালা প্রনয়ণ ও কার্যকর করা, নয়তো দরকার নেই।
বাংলাদেশে ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দ হতে ডিএইচএমএস কোর্সটি ৪ বছর একাডেমিক ও ৬ মাস ইন্টার্ণীশিপ। যখন অন্যান্য ডিপ্লোমা কোর্স ছিল ২/৩ বছর মেয়াদি। পাকিস্তানে ১ম ও ২য় বর্ষ উচ্চ মাধ্যমিক সমমান এবং ৩য় ও ৪র্থ বর্ষ স্নাতক (পাস) ডিগ্রি সমমান। (ডকুমেন্টস সংযুক্ত)।
বাংলাদেশে ৩ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা যেগুলো বর্তমানে ৪ বছর সেগুলো ১ম ও ২য় বর্ষ উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) সমমান, ৩য় ও ৪র্থ বর্ষকে উচ্চ মাধ্যমিক এইচএসসি সমমান এর উর্ধে। “সাধারণ শিক্ষায় ডিপ্লোমা কোর্সটি এইচএসসি কোর্সের চেয়ে ২ (দুই) বছরের উচ্চতর মানের”। বিষয়টি উল্লেখ করে লেখার কারণ হলো ৪ বছর মেয়াদি কোর্সকৃতরা ২য় শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা/১০ গ্রেডের কর্মকর্তা হতে পারে, উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে সাধারণ এইচএসসি পাসকৃতদের চেয়ে প্রায় মোট অর্ধেক সময়/বছর ও কোর্সের কারিকুলাম উচ্চ শিক্ষায় নির্ধারিত গ্রেডেড কোর্স/ব্রীজ কোর্স/শর্ট কোর্স/পোস্ট ব্যাসিক কোর্সে কম সময় লাগে। (১০ গ্রেড/২য় শ্রেণীর চাকুরি পরিপত্র, কৃষি ডিপ্লোমা কোর্সের সমমান ডকুমেন্টস সংযুক্ত)।
যে গুলো ডিপ্লোমা কোর্স ২ বা ৩ বছর মেয়াদি সেগুলো শুধুমাত্র উচ্চ মাধ্যমিক পাস/এইচএসসি সমমান।
বর্তমানে ডিএইচএমএস কোর্সটি বিষয় ও নম্বর বন্টন এবং একাধিক সাবজেক্ট পার্ট, তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক এর পূর্ণমান বাড়িয়ে কোর্সের মেয়াদ ৫ বছর করা (একাডেমিক ও ইন্টার্ণীশিপ কোর্সের আবশ্যিক অংশ হিসাবে একত্রে বুঝানো)। এভাবে ব্যবহার করলে এখানে কোর্সে আলাদাভাবে ইন্টার্ণীশিপ উল্লেখ করার দরকার নেই। আর আলাদা ভাবে ডিএইচএমএস কোর্সের মেয়াদ উল্লেখ করলে একাডেমিক ৫ বছর ও ইন্টার্ণীশিপ ১ বছর উল্লেখ করে লেখা যায়।
ডিএইচএমএস কোর্সের কারিকুলাম/পার্ট, কোর্সের মেয়াদ, সমমান নির্ধারণ, কোর্সকৃতদের উচ্চশিক্ষার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডকে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দ হতে বিভিন্ন সময় লিখিতভাবে আবেদন ও দেশ-বিদেশের ডকুমেন্টস সহ বিস্তারিতভাবে বার বার অবগত করলেও কখনও প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়নি।
বর্তমানে ম্যাটসের ৩ বছরের একাডেমিক কোর্স ৪ বছরে উন্নীতকরণ কোর্স লিখছে ও ডিএমএফ সহ বেশ কিছু ডিপ্লোমা কোর্স কৌশল ব্যবহার করে কোর্সকে একাডেমিক কোর্স মেয়াদ ৪ বছর উল্লেখ করে ইন্টার্ণীশিপ কে আলাদাভাবে উল্লেখ করছেনা।
মাঠ পর্যায়ে হতে বার বার প্রশ্ন উঠছে বাংলাদেশের ডিএইচএমএস হোমিওপ্যাথি ডাক্তারগণের কোর্সের সমমান নির্ধারণে, উচ্চ শিক্ষা অর্জনে, সরকারি নিয়োগে বার বার ষড়যন্ত্রের শিকার কেন? স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড এর বিএইচএমএস পাস কর্মকর্তা ও পরিচালনা কমিটির বিএইচএমএস ডিগ্রিধারীরা এবং বিএইচএমএস কোর্সের সরকারি হোমিওপ্যাথিক কলেজের কর্মকর্তা ও ছাত্রনেতা এবং প্রাক্তন ছাত্র যারা স্বাস্থ্য অধিদপ্তর/স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদে বা প্রেষণে নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মরত তারা জড়িত কিনা?
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন (প্রস্তাবিত) ২০১৩ সাল হতে কখনও মন্ত্রণালয় আবার কখনও বোর্ডে পড়ে থাকে অদৃশ্য কারণে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে উল্থাপন ও পাস হয়না এবং বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কাউন্সিল (প্রস্তাবিত) গঠন ও কার্যকর হচ্ছেনা। পাশাপাশি স্বাধীনতার পাঁচ দশকেও ডিএইচএমএস কৃতরা শোষিত ও বঞ্চিত, নেই উচ্চশিক্ষা ও সরকারি কর্মসংস্থান, নেই সামাজিক মর্যাদা, ন্যুনতম মৌলিক ও সংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় বার বার বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড ও রাষ্ট্র ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। ডিএইচএমএস কোর্স ও কলেজ এবং বোর্ড তথা বোর্ডের পদ-পদবী ও সুযোগসুবিধা ব্যবহার করে একশ্রেণীর সুবিধাবাদীরা অনেক অর্থ বৃত্তের মালিক হয়েছে। সুবিধাবাদীদের অনেকে পরিবহণ, স্বর্ণ ব্যবসা, ইট ব্যবসা, ঠিকাদারী ব্যবসা, বেকারি ব্যবসা, সার্টিফিকেট ব্যবসা, প্রশিক্ষণ ব্যবসা, নিয়োগ বাণিজ্য, কলেজ অনুমোদন ও স্বীকৃতি ব্যবসা, ঔষধের এক্সপোর্ট ইমপোর্টার্স ব্যবসা শেয়ারধারী হয়েছে। কিন্তু হোমিওপ্যাথির কোন উন্নয়ন করেনি, বরং বার বার হোমিওপ্যাথি বিভিন্নভাবে ব্যবহার করেছে। ইতিহাস সত্য শুরু হলে তার শেষও আছে, সেটার শেষ কোথায়? ইতিহাসের অমর লিখণীর দিকে দৃষ্টি দিলে বলা চলে হোমিওপ্যাথিকে ক্ষতিগ্রস্ত করা ব্যক্তিদের ভবিষ্যত তথা শেষকাল বাংলার মীরজাফরের মত ভয়ঙ্কর, শোচনীয়, ঘৃণার, করুনার হতে পারে। বঙ্গবাজার দিকে দৃষ্টি দিলে কোটি প্রতি পরের দিন সকালে রাস্তার ফকির, এক সময়ের দাপটে ব্যক্তি নিভৃত জেলে, কোটি প্রতি হঠাৎ অসুস্থ সমস্ত সম্পদ দিয়েও পৃথিবীর কোন চিকিৎসক বাঁচাতে পারেনি, সকলে হাত মেলে খালি হাত নিয়ে পৃথিবীতে এসেছে সমস্ত সম্পদ ফেলে হাত মেলে খালি হাত নিয়ে পৃথিবী হতে সকলকে বিদায় নিতে হবে। এখনও সময় আছে জীবনের শেষ সময় গুলো দেশ ও হোমিওপ্যাথির জন্য ভাল কিছু করে জনগণ এবং ইতিহাসে অমরত্ব হয়ে থাকা।
সরকার ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড অবিলম্বে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা শিক্ষা আইন জাতীয় সংসদে উল্থাপন ও পাস এবং কার্যকর করার ব্যবস্থা গ্রহণ করে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কাউন্সিল গঠন ও কার্যকর করা সময়ের দাবি। ডিএইচএমএস’দের অনেক বিষয় অমীমাংসিত আছে। তারপরও একতরফা ভাবে বোর্ড রেজিস্ট্রার কোন কাজ না করে বা রেজিস্ট্রারের পছন্দের ১/২ জন না নিয়ে কলেজ শিক্ষক সমিতি, বর্তমান ও সাবেক ডিএইচএমএস পাস বোর্ড সদস্যবৃন্দ এবং শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্ট্রের ডিএইচএমএস নেতৃবৃন্দ, দেশে যেসকল এমবিবিএস কৃতরা ডিএইচএমএস পাস পেশা হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক সহ সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের সঙ্গে বসে বেসরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ (ডিপ্লোমা কলেজ) প্রবিধানমালা (কর্মকর্তা ও কর্মচারি) নিয়োগ বিধিমালা প্রণয়ন করে গেজেট প্রজ্ঞাপন করা ও ডিএইচএমএস হোমিওপ্যাথি কোর্সের সমমান নির্ধারণ করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ হতে প্রজ্ঞাপন করা।
(মতামত)
====================================
লেখক পরিচিতি :
ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু)
ডিএইচএমএস (রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ)
এমএসএস (সরকার ও রাজনীতি বিভাগ) এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।
(চিকিৎসক, শিক্ষক, কলামিস্ট, কেন্দ্রীয় চিকিৎসক নেতা ও শিক্ষক নেতা, প্রাক্তন সাংবাদিক)
বাংলাদেশ।
৩১ আগস্ট ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ।
====================================
অনুলিপি :
১। বেসরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (ডিপ্লোমা কলেজ) এর প্রবিধানমালা ২০২৩ খসড়া প্রণয়ন ও পর্যালোচনা এবং বিবিধ বিষয়ের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর পত্র (২৭ আগস্ট ২০২৩)।
২। সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল (কর্মকর্তা ও কর্মচারি) নিয়োগ বিধিমালা ২০১৬ (প্রজ্ঞাপন) এর ৫৩ নং পদ কম্পাউন্ডার এর যোগ্যতা ডিএইচএমএস পাস করেছে।
৩। ডিএইচএমএস হোমিওপ্যাথি সমমান/গ্রেড বিষয়ক/উচ্চ শিক্ষা কোর্সের সহায়ক নথিপত্র (সংক্ষিপ্ত)।

শেয়ার করুন .....




© 2018 allnewsagency.com      তত্ত্বাবধানে - মোহা: মনিকুল মশিহুর সজীব
Design & Developed BY ThemesBazar.Com