বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে এ্যালোপ্যাথি, হোমিওপ্যাথি সহ অন্যান্য প্যাথির জন্য একক যুগোপযোগী আইন “ঔষধ ও কসমেটিকস আইন, ২০২৩”। [রহিতকরন হলো ঔষধ আইন ১৯৪০ ও ঔষধ (নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাদেশ ১৯৮২]
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দে আইন পাসের পর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এর রাষ্ট্রপতির সম্মতিলাভ করার পর বাংলাদেশ গেজেট ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত।
হোমিওপ্যাথিক বিষয়ক উল্লেখ যোগ্য আইনের ধারা ও উপধারা সমূহ : বাংলাদেশ গেজেট পাতা নং ১৩৩১৬ এর ধারা ২(ঙ), গেজেট পাতা নং ১৩৩২২ এর ধারা ১৩। (খ)(গ), গেজেট পাতা নং ১৩৩২৬ এর ধারা ২২। (১২), গেজেট পাতা নং ১৩৩৩৪ ধারা ৪৫। (৩), গেজেট পাতা নং ১৩৩৪৪ এর ধারা ৭০, গেজেট পাতা নং ১৩৩৪৫ এর ধারা ৭৪, গেজেট পাতা নং ১৩৩৫৩ তফশিল [ধারা ২(১৪) দ্রষ্টব্য] এর ৩১ সহ অন্যান্য ধারা-উপধারা সমূহ।
ড্রাগস/ঔষধ আইন প্রয়োগকারী/নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ : স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর বাংলাদেশ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
(তথ্যসূত্র : নথি/ডকুমেন্টস, ওয়েবসাইড, মতামত)
=====================================
লেখক পরিচিতি :
ডা. মো. আব্দুস সালাম (শিপলু)
ডিএইচএমএস (রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ)
এমএসএস (সরকার ও রাজনীতি বিভাগ) এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।
(চিকিৎসক, শিক্ষক, কলামিস্ট, কেন্দ্রীয় চিকিৎসক নেতা ও শিক্ষক নেতা, প্রাক্তন সাংবাদিক)
বাংলাদেশ।
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ।
=====================================
অনুলিপি : ঔষধ ও কসমেটিকস আইন, ২০২৩।
ডাউনলোড লিংক :