শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২৭ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
শিবগঞ্জের শাহাবাজ পুর ইউনিয়নে কমিউনিটি পুলিশিং সভা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে ব্যস্ততার পরিবর্তে অস্তিত্ব টেকানোর লড়াইয়ে মৃৎশিল্পীদের তৈরি বিভিন্ন পণ্য আটপাড়ায় প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ আটপাড়ায় উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি প্রার্থী আলী খানের উদ্যোগে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন ফুলছড়িতে পিস ফ্যাসিলিটেটর গ্রুপ গঠন বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে রানীশংকৈলে স্বর্ণের খোঁজে দিনরাত ইটভাটার মাটি খুঁড়াখুঁড়ি গোদাগাড়ীতে চাঁদাবাজি মামলায় দুই যুবক গ্রেপ্তার নয়ন খানকে ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চায় শিবগঞ্জ উপজেলাবাসী ঠাকুরগাঁওয়ে রানীশংকৈলে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মাঠে নেমেছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ঠাকুরগাঁও জেলা আইন শৃংখলা কমিটির সভা
মধ্যরাতে রাবির আবাসিক শিক্ষার্থীকে বের করে দিল ছাত্রলীগ

মধ্যরাতে রাবির আবাসিক শিক্ষার্থীকে বের করে দিল ছাত্রলীগ

নিজস্ব প্রতিবেদক :

মধ্যরাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) নবাব আব্দুল লতিফ হলে অবস্থানরত এক আবাসিক ছাত্রকে মারধরের পর সিট বিছানাপত্র নামিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে।

বৃহস্পতিবার (২৩ জুন) দিবাগত রাত ২টার দিকে হলটির ২৪৮ নম্বর কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী মো. মুন্না ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। এদিকে অভিযুক্ত শামীম হোসেন নবাব আব্দুল লতিফ হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক।
মুন্না বলেন, ‘আমি আগে হলের তৃতীয় বøকের ৩৫২ নম্বর কক্ষে ফ্লোরিং করে থাকতাম। ১২ জুন হলের ২৪৮ নম্বর কক্ষটি ফাঁকা হওয়ায় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করি। কর্তৃপক্ষের কথামতো আমি হলের এক আবাসিক শিক্ষকের সুপারিশ নিয়ে হল প্রাধ্যক্ষকে লিখিত আবেদন দেই। তার পরিপ্রেক্ষিতে আমাকে ওই রুমে বরাদ্দ দেওয়া হয়। ১৫ জুন আমি ২৪৮ নম্বর কক্ষে উঠি।’

ভুক্তভোগী ছাত্র আরও বলেন, ‘১৫ জুন থেকে আমি ২৪৮ নম্বর কক্ষেই অবস্থান করছি। বৃহস্পতিবার দিনগত রাত ২টায় হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শামীম হোসেন হলের কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মীকে সঙ্গে নিয়ে আমার রুমে আসেন। এখনি এ রুম থেকে বের হয়ে যাবি বলে আমাকে হুমকি দিতে থাকেন। আমি বের হতে চাইনি বলে ঘাড় ধরে ধাক্কা মেরে দরজার বাইরে বের করে দেন তৌহিদ নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। আমাকে কিল-ঘুষিও মারেন সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে আসা ওই নেতা। আমার বিছানাপত্র বাইরে বের করে দিয়ে আমার সিটে বাংলা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের আসিফ নামের শিক্ষার্থীকে তুলে দিয়েছেন।’

এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত শামীম হোসেনের মোবাইল নম্বরে বারবার ফোন করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে নবাব আব্দুল লতিফ হলের প্রাধ্যক্ষ ড. এইচ এম মাহবুবর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি শুনে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি। মারধরের ঘটনা যদি ঘটে থাকে আর তার সত্যতা প্রমাণিত হয় তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিবে প্রশাসন।’

এর আগে ১৪ জুন হলের ২০৪ নম্বর কক্ষ থেকে সজিব কুমার নামের এক শিক্ষার্থীকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে হল ছাত্রলীগ নেতা শামীমের বিরুদ্ধে।

শেয়ার করুন .....




© 2018 allnewsagency.com      তত্ত্বাবধানে - মোহা: মনিকুল মশিহুর সজীব
Design & Developed BY ThemesBazar.Com